মৌমিতা মিত্রের কবিতা
কারোকে কিছুই বলা যাবে না
কারোকে কিছুই বলা যাবে না।
অথচ কলকল বেনো জল সর্বক্ষণ
বয়ে যাচ্ছে সোনার নালায়
এত লক্ষ বছরের চমকানো সভ্যতায়
কেউ কারোকে কিছু বলে না
শুধু প্রতিরোধ গড়ে তোলে শূন্য আঙ্গিক
ঘর পোড়া ঠাকুরদালান
যেখানে মানুষ সম্ভ্রম-অভিকর্ষ বোধে
অতিলৌকিক মহাকাব্যিক
ইন্দ্রধনু গড়ে।
কারোকে কিছুই বলা যাবে না
কারোকে কিছুই বলা যাবে না।
অথচ কলকল বেনো জল সর্বক্ষণ
বয়ে যাচ্ছে সোনার নালায়
এত লক্ষ বছরের চমকানো সভ্যতায়
কেউ কারোকে কিছু বলে না
শুধু প্রতিরোধ গড়ে তোলে শূন্য আঙ্গিক
ঘর পোড়া ঠাকুরদালান
যেখানে মানুষ সম্ভ্রম-অভিকর্ষ বোধে
অতিলৌকিক মহাকাব্যিক
ইন্দ্রধনু গড়ে।
সমুদ্র
সমুদ্র ঝাট দিই
চোখের বালি সরে যায় দূর থেকে দূরে
আমি একা দাঁড়িয়ে থাকি নিকোন দুপুরে
অস্তার্ক ভেসে গেলে
ঢেউয়ের উদ্বেগ আসে কানে
বারান্দার জলোচ্ছ্বাস বুকের বাঁদিকে
নেমে আসে।
সমুদ্র ঝাট দিই
চোখের বালি সরে যায় দূর থেকে দূরে
আমি একা দাঁড়িয়ে থাকি নিকোন দুপুরে
অস্তার্ক ভেসে গেলে
ঢেউয়ের উদ্বেগ আসে কানে
বারান্দার জলোচ্ছ্বাস বুকের বাঁদিকে
নেমে আসে।
সাঁকো
পাগল যেই সাঁকো নাড়ায়
সেতুর দুধার ভাবে
এভাবে দুলতে দুলতে যদি
দুজনে দুজনকে স্পর্শ করে ফেলি!
ভ্রমাত্মক চাবকাঠি এভাবেই দুজনকে
আশকারা দেয়।
টান বাড়ে আরও...
সাঁকোর শিরা ছিঁড়ে ছিঁড়ে যায়
পাগল যেই সাঁকো নাড়ায়
সেতুর দুধার ভাবে
এভাবে দুলতে দুলতে যদি
দুজনে দুজনকে স্পর্শ করে ফেলি!
ভ্রমাত্মক চাবকাঠি এভাবেই দুজনকে
আশকারা দেয়।
টান বাড়ে আরও...
সাঁকোর শিরা ছিঁড়ে ছিঁড়ে যায়
সাঁকোর শেষে ছবির মত বাড়ি
সাঁকো পেরোলেই ছবির ঘরে বসত
এলোকেশীর বেশি অলীক বেণী
শূন্য ফ্রেম, মালার মাঝে ক্ষত।
সাঁকো পেরোলেই ছবির ঘরে বসত
এলোকেশীর বেশি অলীক বেণী
শূন্য ফ্রেম, মালার মাঝে ক্ষত।
সুচিন্তিত মতামত দিন