তার দুচোখ পদ্মপলাশ। নাকের পাটায় চকচকে ঘামতেল
বিষধরা যোনিতেও ব্রহ্মকমলের গন্ধ
কাঠামো পুজোর পর তার ভারি স্তনের সুডৌলে
স্থপতির হাত আর জোনাকির আলো নেমে আসে...
ঈশ্বরী চঞ্চলা হন।
বিষাক্ত ভ্রূভঙ্গ নিয়ে তাকালে বিদ্ধ হবে যে কেউ,
মৃগ বা মানবশিশু, জীবনের অনতিনিকটে
যার জন্য হাড়িকাঠে সযত্নে সাজানো হয়েছিল
প্রতিহিংসাপরায়ণ জবা...
অভিশাপে ফুঁসে ওঠে সেসময় মন্দির প্রাঙ্গণ।
দেবীর বিষাদ-মুখে তুলে ধরতে বোধনের আলো
বিপদসীমার কাছে জেগে ওঠে বারবার
ভক্তিমুখী শরীরী পসরা
অথচ, পুজারী, তুমি জানতে পারোনি কক্ষনো
যে তরুণী শুয়ে থাকে বেশ্যালয়ে, ঘামে-রক্তে ভেজা রাজপথে
সেও ঈশ্বরীর সহোদরা...
আর কত কত ঘা মারবে এ অন্ধ চেতনায়
উত্তরমুছুনওভার রেটেড কবি । এত মাতামাতি করার মত যদি কিছু লিখত , তাহলে বুঝতাম । ধুর যা তা!
উত্তরমুছুন