এক চামচ হরিণী
বৃষ্টির উপস্থাপিত পালাগানে
আমি খুঁজে ফিরি
তোমার অতলান্ত
এই আমার পাকস্থলীর হলফনামা
এ আমার নিজস্ব মতলব
নাভির চারপাশ থেকে যতই মুছে ফেলতে চাই
ঠোঁটপালিশের গোপন ব্যাথা
ততই দেখি পাঁউরুটির শরীরী থেকে
উঠে আসছে ভলগানদীর গন্ধ
রক্তাল্পতায় ভোগা কালেন্ডারের নীলপাতাও
পাঠিয়ে দিচ্ছে
এক চামচ হরিণী
দু-পাত্তর ব্যাঘ্র-গর্জন
সত্যি বলতে কী
আমার পুংকেশরের উৎসভূমি থেকে এখনো
এনতার উঁকিঝুঁকি মারে
আমারই বালকবেলার সাপলুডো
অতঃপর আমার এই ভিক্ষালব্ধ ঠিকানায়
যেটুকু পাথর জুটেছে
অথবা যেটুকু নদী
মুচকি হাসির ভাবতরঙ্গে
তারাও আজ
ভরদুপুরের চিলেকোঠা হয়ে বাজে
মন ছুয়ে গেল।
উত্তরমুছুন